মোশাররফ হোসেন মনির,মুরাদনগর(কুমিল্লা) প্রতিনিধিঃ–
মুরানগরে সদরে অবস্থীত যাকে মুরানগরের প্রাণ কেন্দ্র বলে সেখানে তিন তলা বিশিষ্ট একটি পাবলিক টয়লেট গড়ে উঠেছে। যার অয়তন প্রায় তিন হাজার বর্গফুটের । যার এক পাশে মরাদনগর ডি,আর,সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়,আরেক পাশে ঐ বিদ্যালয়ের ছাত্রাবাস,আর্দশ সরকাররী প্রাথমীক বিদ্যালয় ও প্রাথমীক বিদ্যালয় শিক্ষক প্রশিক্ষন কেন্দ্র এবং সামনে রয়েছে মুরাদনগরের একমাত্র খেলার মাঠ , নূরনন্নাহার বালীকা উচ্চ বিদ্যালয়, মুরাদনগর দলীল রেজীষ্টি আফিস , মুরাদনগর থানা এবং ৮টি উপজেলার র্সাকেল আফিস এবং পিছনে রয়েছে দুটি কেজি স্কুল,মদ্রাসা । এতগুলো প্রতিষ্ঠানের মাঝে গড়ে ওঠেছে এই উম্মক্ত পাবলিক টয়লেট । কিন্তু না …….? বাহির থেকে দেকতে কোন গুদাম ঘর মনেহবে আর ভীতরে গেলে মনেহবে টয়লেট । এটিহল মুরাদনগর উপজেলার শহীদ স্মৃতী শিশু একাডেমী আবস্থা। প্রশসানের অবহেলায় অবেবস্থাপনায় এটি এখন ঘন টয়লেট হিসেবে ব্যবহিত হচ্ছে । বর্তমানে এই ভবনটির নেই কোন দরজা যানালা এবং হল রোমের নেই কোন চাল । এতগুলো প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এবং প্রশাসনের সামনে শিশুদের ম্যধাবিকাশের প্রতিষ্ঠানটি অবহেলায়/অবগায় ধংশ হয়ে যাচ্ছে । স্থানিয় লোকদের সাথে কথাবললে র্যরসায়ি বাবুল বলেন আমাকে কিছু বলবেননা এটা আমাদের লর্জ্জার কথা ,এই কথা বলে আমাদের অপমান করবেন না বলে আর কিছু বলতে চাননি । আর একজন শহিদুল¬া স্যার বলেন, এটা আমাদের লর্জ্জার কথা , এটি তৈরী করাহয় ১৯৮৯ সালে এরপর ৫/৬ বছর তাঠিক ছিল এর পর থেকে এটি খারাপ ছেলেদের অড্ডার ও নেশার স্থান হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে । এবং দরজা যানালা টিন খুলে নিয়েগেছে । এটি এখন পরিতেক্ত টয়লেট হিসেবে আছে । এভাবে স্থানিয় আরও অনেকের সাথে কথা হয় তারা দংুখ ও খুব প্রকাশ করেন । এলাকাবাসির আশা প্রশাসনের কাছে তাদের চাওয়া প্রতিষ্ঠানটি যেন ধংশ না করে এ উপজেলার সভা,সেমিনার,বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান,সংস্কৃতীঅনুষ্ঠান ইত্যাদি করার জন্য সংস্করের মাধ্যমে রকখনাবেকখনের দায়িত্ব নিবেন ।
