আরিফুল ইসলাম সুমন :
জানা গেছে, পূর্ব বিরোধ নিয়ে মারধোরের শিকার উপজেলার ধর্মপুর গ্রামের চিনু মিয়ার স্ত্রী গত ২০ অক্টোবর প্রতিপক্ষ লোকদের বিরুদ্ধে কসবা থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। পুলিশ তার অভিযোগ আমলে নিয়ে থানায় মামলা নথিভুক্ত করেন। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, ওই দরখাস্তে বরবার হিসেবে কসবা থানার ওসি না লিখে সভাপতি জেলা জাতীয়তাবাদী দল লেখা হয়।
বাদী বকুলা বেগম জানান, পুলিশ রাইটার’ হিসেবে পরিচিত ছিদ্দিক মিয়া এ মামলাটি নিজে লিখে আনেন। তিনি শুধু স্বাক্ষর করেন। পরে বিষয়টি ধরা পড়লে পুলিশ মামলার কাগজটি কাউকে না দিতে হুমকি দেয়। আমি এ কারনেই কাউকে এতদিন এর কপি দেইনি। এ প্রসঙ্গে রাইটার ছিদ্দিক অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি এমন মামলা কাউকে লিখে দেইনি। এছাড়া এটিতো টাইপ করা।
এ ব্যাপারে কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গাজী মো. শাখাওয়াত হোসেন বলেন, ’ঘটনাটি মিথ্যা। ওই মহিলা উল্টা-পাল্টা কথা বলেন। এত বড় ভুলতো অবশ্যই চোখে পড়তো। ভুল কপিতে আমার স্বাক্ষর করার কথা না। হয়তো ওই মহিলা প্রথমে ভুল লিখে এনেছিল। পরে এটিকে সংশোধন করে আনা হয়’।