কুমিল্লা প্রতিনিধি :
আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেন যোগাযোগ ব্যবস্থা খারাপ হওয়ায় জনগণ রেলপথের দিকে ফিরে এসেছে। সরকার গণপরিবহনের রেলকে আধুনিকায়ন ও গতিশীল করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথে যাত্রীদের সুবিধার জন্য আরো একটি ট্রেন চালু করা হবে। রেলপথে জনগণের যাতায়াতে উৎসাহী করতে সারা দেশে রেল ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানো হবে। নির্দিষ্ট সময়ে রেলপথে যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছানোর ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। রেলওয়ের ভূমি উদ্ধারসহ ও এ সরকারের মেয়াদে রেল লাইন ডাবল করার পদক্ষেপ নেয়া হবে। গতকাল রোববার মহানগর প্রভাতী ট্রেনে ঢাকা হতেু চট্টগ্রাম রেলপথে ঝটিকা সফরকালে কুমিল্লা রেল স্টেশনে ১২টা ১৬ মিনিটে সংক্ষিপ্ত যাত্রাবিরতিকালে তিনি এসব কথা বলেন।
কুমিল্লা রেল স্টেশনে ১০ মিনিট যাত্রাবিরতির সময় স্থানীয় সংসদ সদস্য হাজী আ.ক.ম বাহাউদ্দিন বাহার, জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-আহবায়ক সফিকুল ইসলাম শিকদার ও দলীয় নেতৃবৃন্দসহ স্টেশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে শুভেচ্ছাবিনিময় শেষে ১২টা ২৬ মিনিটে ওই ট্রেনে চট্টগ্রাম অভিমুখে রওয়ানা করেন। এসময় মন্ত্রীর সফরসঙ্গী ছিলেন রেলওয়ের মহাপরিচালক আবু তাহেরসহ পদস্থ কর্মকর্তাগণ। গতকাল রোববার মহানগর প্রভাতী ট্রেনটি সকাল ১১টা ২৩ মিনিটে পেঁৗঁছার নির্ধারিত সময়ের ৩৭ মিনিট পরে কুমিল্লা রেলস্টেশনে পৌঁছেন। মন্ত্রী ভৈরব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কসবা, আখাউড়া, ফেনীতে সংক্ষিপ্ত যাত্রাবিরতির মাধ্যমে দলীয় নেতাকর্মী ও রেলের সংশ্লিষ্ট কর্মর্তাদের সাথে আলোচনা শেষে চট্টগ্রামে পৌঁছেন। তবে যাত্রা বিরতির কারণে টেনটি ২টা ৫০ মিনিটে চট্টগ্রাম পৌঁছার সময় নির্ধারিত থাকলে ৩টা ২০ মিনিটে গন্তব্যে পৌঁছে।