দেবিদ্বার (কুমিল্লা) সংবাদদাতা, ০৬ ডিসেম্বর ২০১১ :
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত অভিযোগে জানাযায়, উপজেলার সাহারপাড় এলাকার ঢাকা- চট্টগ্রামের মহাসড়কে কুমিল্লা সিএনজি ফিলিং স্টেশনের স্বত্বাধিকারী একেএম সামিউল হক ভূইয়া দীর্ঘ দিন যাবত সৎ ও নিষ্ঠার সাথে সিএনজি ফিলিং স্টেশনটি একক ভাবে পরিচালনা করে আসছিল। দেবিদ্বার উপজেলার গোমতী আবাসিক এলাকার জহিরুল ছিল তার ঘনিষ্ট বন্ধু¡ কিন্তু ১/১১সময় জহিরুল তার অবৈধ টাকা গোপনে লুকিয়ে রাখার জন্য সামিউল কে ১কোটি ৫৭ লক্ষ টাকা ধার দেয়। কিছুদিন পর প্রতারনার জন্য জহিরুল তার বাসায় খবর দিয়ে নিয়ে তাকে আটক করে ওই স্টেশনের মালিক দাবিধার হিসেবে বিভিন্ন শর্ত সাপেক্ষে একটি চুক্তি নামায় স্বাক্ষর রাখে। ওই চুক্তি নামায় উল্লেখ করা হয় যে ১কোটি ৫৭ লক্ষ টাকায় সুদ সহ ২ কোটি টাকা সামিউলের উপর ধার্য করা হয়। ওই প্রতারকের শর্ত অনুযায়ী বিভিন্ন সময়ে টাকা পরিশোধ করার পরও প্রতারক জহিরল আমার নিকট থেকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভাবে ১কোটি ২১লক্ষ ৬০হাজার ৬শত ৪৪টাকা , ৪ মাসে গ্যাস বিক্রি করে ১কোটি ৩২লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়এবংআমার গাড়ির চালকে মার ধর করে ঢাকা মেট্্েরা -ঘ ১১-৮৭ ৯৭ সিআরবি গাড়িটি নিয়ে যায় । এ ব্যাপারে দেবিদ্বার থানায় সাধারন ডায়রি করা হয়েছে। তখন থেকে জহিরুল ইসলাম তার নিজ ফায়দা লুটাতে বিভিন্ন ভাবে আমার সাথে সড়যন্ত্র করে এবং দেবিদ্বার থানার তালিকা ভূক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী উপজেলার শ্রীপুর গ্রামের মোঃ বজলুর রহমান (মাষ্টারের) ছেলে কাউছার ও তার চরিত্র হীন স্ত্রী লাইলী আক্তার কে দিয়ে আমার নামে মিথ্যা অপবাদের অভিযোগ এনে মিথ্যা মামলা দায়ের ও বিভিন্ন পত্রিকায় মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে আমাকে সামাজিক আর্থিক,মানষিক ভাবে হ্যায়পতিপন্ন করে হয়রানি করা হয়। তাই আমার বিরুদ্ধে দায়ের কৃত মিথ্যা মামলাটি সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অব্যহতি প্রদান ও প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেফতার পূর্বক দৃষ্টান্ত মূলক বিচারে জন্য কতৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেন।