নাজমুল করিম ফারুক, তিতাস :
কুমিল্লা জেলা পরিষদের ২০১১-২০১২ অর্থ বছরের রাজস্ব তহবিলের বরাদ্দের আওতায় তিতাস উপজেলায় ১৩ লক্ষ টাকার অনুকূলে ২০টি প্রকল্পের নামসম্বলিত একটি তালিকা জেলা পরিষদে প্রেরণ করা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সাতানী ইউনিয়নের উত্তর আকালিয়া পশ্চিমপাড়া জামে মসজিদের পুকুরের ঘাটলা নির্মাণ বাবদ ১ লক্ষ, জগতপুর ইউনিয়নের আঃ রাজ্জাক ভূঁইয়া চেয়ারম্যানের বাড়ির পুকুরের গণ-ঘাটলা নির্মাণ বাবদ ৫০ হাজার, জগতপুর সাধনা উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন পানি নিষ্কাশন ড্রেন নির্মাণ বাবদ ৫০ হাজার, বলরামপুর ইউনিয়নের বলরামপুর-নাগেরচর রাস্তার মাছিমপুর হিন্দু বাড়ীর নদীর পারে ঘাটলা নির্মাণ বাবদ ১ লক্ষ, কড়িকান্দি ইউনিয়নের তেতুইয়ারামপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় উন্নয়ন বাবদ ৫০ হাজার, একলারামপুর মধ্যপাড়া মসজিদের উন্নয়ন বাবদ ৫০ হাজার, কড়িকান্দি উত্তরপাড়া পুকুরের পাকা ঘাটলা নির্মাণ বাবদ ১ লক্ষ, কড়িকান্দি এবতেদায়ী নুরানীয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানা উন্নয়ন বাবদ ১ লক্ষ, ইউসুফপুর খানকায়ে ছালেহিয়া মোহেব্বিয়া দ্বীনিয়া কমপেক্স এর উন্নয়ন বাবদ ১ লক্ষ, কলাকান্দি ইউনিয়নের মাছিমপুর কবরস্থানের টাওয়ার সংলগ্ন পাকা ওয়াল নির্মাণ বাবদ ৫০ হাজার, মাছিমপুর নাকু বেপারীর বাড়ীতে আর্সেনিকমুক্ত টিউবওয়েল স্থাপন বাবদ ৫০ হাজার, ভিটিকান্দি ইউনিয়নের মানিককান্দি মোল্লা বাড়ীর পূর্বপার্শ্বে জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য পাকা ঘাটলা নির্মাণ বাবদ ১ লক্ষ, দড়িকান্দি দঃপাড়া হাজী মফিজ উদ্দিন সাহেবের বাড়ীর হতে খলিলাবাদ সংযোগ সড়ক পর্যন্ত রাস্তা পুনঃনির্মাণ বাবদ ৭০ হাজার, পোড়াকান্দি আমান উল্লাহ বাড়ী হতে দাসকান্দি-কলাকান্দি সংযোগ সড়ক পর্যন্ত রাস্তা পুনঃনির্মাণ বাবদ ৩০ হাজার, নারান্দিয়া ইউনিয়নের নারান্দিয়া পূর্বপাড়া চকের বাড়ীর জামে মসজিদের উন্নয়ন বাবদ ৫০ হাজার, নারান্দিয়া পশ্চিমপাড়া মোল্লা বাড়ীর জামে মসজিদের উন্নয়ন বাবদ ৫০ হাজার, জিয়ারকান্দি ইউনিয়নের বাঘাইরামপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের টয়লেট নির্মাণ বাবদ ৫০ হাজার, গোপালপুর ড. মোশারফ হোসেন উচ্চ বিদ্যালয়ে আর্সেনিকমুক্ত নলকূপ স্থাপন বাবদ ৫০ হাজার, মজিদপুর ইউনিয়নের দড়িগাঁও সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উন্নয়ন বাবদ ৫০ হাজার ও মজিদপুর মুন্সী বাড়ী জামে মসজিদের উন্নয়ন বাবদ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ চেয়ে একটি তালিকা জেলা পরিষদের বরবার প্রেরণ করা হয়েছে। একাধিক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের সাথে আলাপ করে জানা যায়, আগামী বছরের ১২ জুলাইয়ের মধ্যে কাজ শেষ করে মাষ্টার রোল জমা দিয়ে বিল উত্তোলন করতে হবে।