
বাড়ির মালিক নুরুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, গত ২৬ বছর পূর্বে রমেশ দাসের ছেলে রাখাল দাসের কাছ থেকে বাড়িটি কিনেন। বর্তমানে তিনি সপরিবারে এ বাড়িতে বসবাস করছেন। তিনি বলেন, বুধবার সকালে শিশু মোজাহিদ (৮) উঠানে খেলা করছিল। একপর্যায়ে শিশুটি মেহেদি গাছের কাছে হোচট খেয়ে পড়ে যায়। এসময় সে মেহেদি গাছের ডালে ও পাতায় কিছু মানুষের আকৃতির ছোট আকারের মাথা দেখতে পায়। মোজাহিদ গাছের মাথাযুক্ত একটি পাতা ছিঁড়ে ফেলে আমার কাছে আনেন। আমি মানুষের আকৃতির মাথাটিতে চাপ দিলে তাতে রক্ত বের হয়। ঘটনাটি দেখে আমি নিজেও চমকে যাই। তাৎক্ষণিক বিষয়টি আমি স্থানীয় মাদ্রাসার এক হুজুরকে জানাই। তিনি গাছের পাতা না ছিঁড়তে পরামর্শ দেন। এ ঘটনা এলাকায় জানাজানি হলে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।